
ফাইল ছবি
গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীকে আত্মরক্ষার্থে বলপ্রয়োগে বাধ্য হতে হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
ঘটনার বিবরণ
-
প্ররোচনা সত্ত্বেও হামলা: সেনাবাহিনী মাইকে বারবার শান্তির আবেদন জানালেও হামলাকারীরা ককটেল ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ অব্যাহত রাখে।
-
অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর: ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জ সদরে একদল উচ্ছৃঙ্খল জনতা সরকারি স্থাপনা ও যানবাহনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালায়।
-
প্রাথমিক আহত: এ ঘটনায় কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক আহত হন।
সেনাবাহিনীর ভূমিকা
পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে স্থানীয় পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করে। আইএসপিআর জানায়, "হামলাকারীদের নিবৃত্ত করতে সর্বপ্রথম শান্তিপূর্ণ উপায় প্রয়োগ করা হলেও আত্মরক্ষার্থে সীমিত বলপ্রয়োগ করা হয়।"
পটভূমি
এ ঘটনা গোপালগঞ্জে রাজনৈতিক দলের সমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়। গতকালের সহিংসতায় ৪ জন নিহত ও অর্ধশতাধিক আহত হওয়ার পর সরকার তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
প্রতিক্রিয়া:
-
এনসিপি নেতা নাহিদ ইসলাম হামলার দায় আওয়ামী লীগের ওপর চাপিয়েছেন।
-
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার ঘোষণা দিয়েছেন।
ইউ