
ফাইল ছবি
দীর্ঘদিনের সীমান্ত উত্তেজনার পর তাৎক্ষণিক ও নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছে কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় সোমবার (২৮ জুলাই) কুয়ালালামপুরের কাছে পুত্রজায়ায় অনুষ্ঠিত শীর্ষ বৈঠকে এই সমঝোতা হয়।
শান্তি প্রক্রিয়ার মূল পয়েন্ট
-
কার্যকর সময়: স্থানীয় সময় সোমবার মধ্যরাত থেকে
-
পরবর্তী পদক্ষেপ: মঙ্গলবার দুই দেশের সামরিক কমান্ডারদের অনানুষ্ঠানিক বৈঠক
-
আঞ্চলিক সম্পৃক্ততা: ৪ আগস্ট আসিয়ান প্রতিরক্ষা অ্যাটাশেদের জরুরি বৈঠক
-
আন্তর্জাতিক ভূমিকা: যুক্তরাষ্ট্র ও চীন মধ্যস্থতায় সক্রিয় ছিল
সংঘাতের পটভূমি
গত ২৪ জুলাই থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষে ৩৩ জন নিহত এবং ৩ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়। এই উত্তেজনার মূল কারণ:
-
সীমান্ত বিরোধ: ফরাসি ঔপনিবেশিক আমলের সীমানা নিয়ে শতবর্ষী দ্বন্দ্ব
-
রাজনৈতিক শত্রুতা: দুই দেশের প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারগুলোর মধ্যে দীর্ঘদিনের বৈরিতা
নেতাদের প্রতিক্রিয়া
-
কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেত: "সংঘাতের অবসান ঘটাতে আনোয়ার, ট্রাম্প ও চীনের ভূমিকা প্রশংসনীয়"
-
থাই ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম: "আমরা শান্তির জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ"
আন্তর্জাতিক চাপ:
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাণিজ্য আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছিলেন। চীনও কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়ায়।
পরবর্তী পর্যবেক্ষণ:
যুদ্ধবিরতি স্থায়ী হয় কিনা এবং বাস্তুচ্যুতদের ফেরত নেওয়ার প্রক্রিয়া কীভাবে এগোয়, তা এখন মূল মনোযোগের বিষয়।
ইউ